top of page

এই ওয়েবসাইটে ঈসাকে আবিষ্কার করুন।

আল্লাহ্‌ কি আমাকে ভালোবাসেন?

islam-4654508_1280.jpg
Praying Hands.jpg

আল্লাহ্‌ তুমি কোথায়?

আপনার জন্য ক্রুশে ঈসার মৃত্যু

Bengali Flag.png

ঈসা আমাদের অনন্ত শহীদ ও মুক্তিদাতা

কিভাবে পাকিস্তানের হাত থেকে সমস্ত বাংলাদেশী মানুষ মুক্তি পেয়েছে?  বাংলাদেশের শহীদরা তাদের রক্তপাত করেছে।  একইভাবে সমস্ত মানুষের জন্য ঈসা মৃত্যুতে তাঁর রক্তপাত করলেন যেন আমরা গুনাহে্‌র হাত ও আল্লাহ্‌র শাস্তি থেকে মুক্তি পাব। তাঁর ফলে ঈসার মধ্যে আল্লাহ্‌র সঙ্গে শান্তি। 

গুনাহে্‌র জন্য আল্লাহ্‌র ন্যায্য শাস্তি হল মৃত্যু।  শুধু একটা সমান সমান কোরবানী আমাদের গুনাহের দোষ দুর করবে।  তাই মৃত্যু কোরবানী। কেউ এই উপযুক্ত কোরবানী দিতে পারে না। এইজন্য সবাই আল্লাহ্‌র বিচার ভয় পায়।

এটা আল্লাহ্‌র রহমত। যেমন ইব্রাহিমের নবির ছেলের বদলে আল্লাহ্‌ একটা ভেড়া যুগিয়ে দিয়েছেন তেমনই আল্লাহ্‌ আমাদের বদলে ঈসাকে পাঠিয়েছেন যেন ভালবাসায় ঈসা আমাদের গুনাহে্‌র শাস্তি বহন করতেন।

যারা ঈসার উপর ঈমান আনে, ঈসা তাদের অনন্ত মুক্তিদাতা হবেন। আর ভয় নেই।

বাংলাদেশের পতাকায় ঈসার লুকানো বানী।

Bengali Flag.png

বাংলাদেশের পতাকার সবুজ রঙের অর্থ বাংলাদেশের জমি। লাল রঙের অর্থ শহীদের রক্ত।

 

কিভাবে পাকিস্তানের হাত থেকে সমস্ত বাংলাদেশী মানুষ মুক্তি পেয়েছে?  বাংলাদেশের শহীদরা তাদের রক্তপাত করেছে।  একইভাবে আমাদের জন্য ঈসা ক্রুশে তাঁর প্রাণ পরিত্যাগ করলেন ও মারা গেলেন।  সমস্ত মানুষের জন্য ঈসা স্বেচ্ছায় তাঁর রক্তপাত করলেন।

 

কি কারণে?  যেন তিনি গুনাহে্‌র হাত ও শাস্তি থেকে আমাদের মুক্তি দেবেন ও যেন আমরা আল্লাহ্‌র পূর্ণ ক্ষমা পেতে পারব। গুনাহে্‌র জন্য আল্লাহ্‌র ন্যায্য ও বৈধ শাস্তি হল মৃত্যু। কি রকম কোরবানী মানুষকে গুনাহে্‌র হাত ও শাস্তি থেকে মুক্তি দেবে?  শুধু একটা সমান সমান কোরবানী।  তাই একটা রক্তের কোরবানী অর্থাৎ মৃত্যু কোরবানী।

 

যখন একজন তওবা করে ঈসার উপর ঈমান আনে সে আল্লাহ্‌র শাস্তি থেকে ও গুনাহে্‌র হাত থেকে পূর্ণ মুক্তি পায়। তার পূর্ণ শান্তি ও আনন্দ হয়।  আর ভয় নেই।

 

ঈসা আমাদের অনন্ত শহীদ ও মুক্তিদাতা।  আল্লাহ্‌র ক্ষমার জন্য আর নিষ্ফলভাবে পরিশ্রম করবেন না।  ঈসা আপনাকে গুনাহে্‌র হাত ও শাস্তি থেকে মুক্তি দেবেন।  এটা আল্লাহ্‌র রহমত আপনার জন্য।

বাংলাদেশের  পতাকায় ঈসার  লুকানো  বানী

কিভাবে পাকিস্তানের হাত থেকে সমস্ত বাংলাদেশী মানুষ মুক্তি পেয়েছে?  বাংলাদেশের শহীদরা তাদের রক্তপাত করেছে।  একইভাবে সমস্ত মানুষের জন্য ঈসা মৃত্যুতে তাঁর রক্তপাত করলেন যেন আমরা গুনাহে্‌র হাত ও আল্লাহ্‌র শাস্তি থেকে মুক্তি পাব। তাঁর ফলে ঈসার মধ্যে আল্লাহ্‌র সঙ্গে শান্তি। 

গুনাহে্‌র জন্য আল্লাহ্‌র ন্যায্য শাস্তি হল মৃত্যু।  শুধু একটা সমান সমান কোরবানী আমাদের গুনাহের দোষ দুর করবে।  তাই মৃত্যু কোরবানী। কেউ এই উপযুক্ত কোরবানী দিতে পারে না। এইজন্য সবাই আল্লাহ্‌র বিচার ভয় পায়।

এটা আল্লাহ্‌র রহমত। যেমন ইব্রাহিমের নবির ছেলের বদলে আল্লাহ্‌ একটা ভেড়া যুগিয়ে দিয়েছেন তেমনই আল্লাহ্‌ আমাদের বদলে ঈসাকে পাঠিয়েছেন যেন ভালবাসায় ঈসা আমাদের গুনাহে্‌র শাস্তি বহন করতেন।

যারা ঈসার উপর ঈমান আনে, ঈসা তাদের অনন্ত মুক্তিদাতা হবেন। আর ভয় নেই।

ঈসা আমাদের অনন্ত শহীদ ও মুক্তিদাতা

ইঞ্জিল কি পরিবর্তন করা হয়েছে?

না। আল্লাহ্‌  ইঞ্জিল শরীফ দিয়েছেন।কেউ আল্লাহ্‌র কালাম পরিবর্তন করতে পারে না। মানুষ যদি আল্লাহ্‌র কালাম পরিবর্তন করতে পারে তাহলে আল্লাহ্‌র ওপর মানুষের ক্ষমতা আছে।

কিন্তু প্রভুর কালাম চিরখাল থাকে। আর এই কালামই সেই সুসংবাদ, যা তোমাদের কাছে তবলিগ করা হয়েছে।
(ইঞ্জিল শরীফ: ১ পিতর ১:২৫)

ঈসা কি বলেছিলেন তিনি আল্লাহ্‌র পুত্র? 

হ্যাঁ।  ঈসা বহুবার ঘোষণা করেছেন যে তিনি আল্লাহ্‌র পুত্র। একটা উদাহরণ ইঞ্জিল শরীফ থেকে:  “তখন সকলে জিজ্ঞাসা করলেন, “তাহলে তুমি (ঈসা) কি আল্লাহ্‌র পুত্র (ইব্‌নুল্লাহ্‌)?”  তিনি তাদের বললেন, “আপনারা ঠিকই বলছেন যে, আমিই সে-ই।” (লূক ২২:৭০)  ঈসা কেন এই কথা বলেছেন এবং এর আসল অর্থ কি তা জানুন।

সেই সাক্ষ্য এই যে, আল্লাহ্‌ আমাদের অনন্ত জীবন দিয়েছেন এবং সেই জীবন তাঁর পুত্রের মধ্যে আছে।
(ইঞ্জিল শরীফ: ১ ইউহোন্না ৫:১১)

কেন খ্রীষ্টান লোকেরা ১০০% নিশ্চিত যে তারা বেহেশতে যাবে?

১। ঈসা খ্রিস্টানদের আল্লাহ্‌র সাথে পূর্ণ শান্তি দিয়েছেন।তাদের আর ভয় নেই।
২।  ঈসা খ্রিস্টানদের গুনাহে্‌র দোষ এবং ক্ষমতা থেকে মুক্ত করেছেন।
৩। খ্রিষ্টান লোকেরা তাদের অন্তরে পাক-রূহ্‌কে (আল্লাহ্‌র-রূহ্‌কে) পেয়েছে।

ঈসা বললেন, "আমিই পুনরুত্থান ও জীবন। যে আমার উপর ঈমান আনে সে মরলেও জীবিত হবে।
(ইঞ্জিল শরীফ: ইউহোন্না ১১:২৫)
ঈসার ক্রুশে মারা গেছেন তার প্রমাণ কি?
১।  ইঞ্জিল শরীফ বহুবার সাক্ষ্য দিয়েছে যে ঈসা ক্রুশে মৃত্যুবরণ করেছেন।
২।  ঈসা তাঁর মৃত্যুর ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন।
৩। নবিরা ঈসার মৃত্যুর ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন।
৪।  ঈসার সময়ে রোমীয় সরকার নিশ্চিত করেছিল যে ঈসা ক্রুশে মারা গেছেন।
সেই সময় থেকে ঈসা তাঁর সাহাবীদের জানতে লাগলেন যে, তাঁকে জেরুজালেমে যেতে হবে এবং বৃদ্ধ নেতাদের, প্রধান ইমামদের ও আলেমদের হাতে অনেক দুঃখভোগ করতে হবে। পরে তাঁকে হত্যা করা হবে এবং তৃতীয় দিনে মৃত্যু য়েকে  জীবিত হয়ে উঠতে হবে।
(ইঞ্জিল শরীফ: মথি ১৬:২১)

আত্মিক জীবনের জন্য আপনার পিপাসা পায়?

ঈসা আপনাকে ডাকছেন।

 ঈসা দাঁড়িয়ে জোরে জোরে বললেন, “কারও যদি পিপাসা পায় তবে সে আমার কাছে এসে পানি খেয়ে যাক। যে আমার উপর ঈমান আনে, পাক-কিতাবের কথামত তার দিল থেকে জীবন্ত পানির নদী বইতে থাকবে।”  পাক-রূহের বিষয়ে ঈসা এই কথা বললেন।

ইঞ্জিল কি পরিবর্তন করা হয়েছে?

না। আল্লাহ্‌  ইঞ্জিল শরীফ দিয়েছেন।কেউ আল্লাহ্‌র কালাম পরিবর্তন করতে পারে না। মানুষ যদি আল্লাহ্‌র কালাম পরিবর্তন করতে পারে তাহলে আল্লাহ্‌র ওপর মানুষের ক্ষমতা আছে।

কিন্তু প্রভুর কালাম চিরখাল থাকে। আর এই কালামই সেই সুসংবাদ, যা তোমাদের কাছে তবলিগ করা হয়েছে।
(ইঞ্জিল শরীফ: ১ পিতর ১:২৫)

ঈসা কি বলেছিলেন তিনি আল্লাহ্‌র পুত্র? 

হ্যাঁ।  ঈসা বহুবার ঘোষণা করেছেন যে তিনি আল্লাহ্‌র পুত্র। একটা উদাহরণ ইঞ্জিল শরীফ থেকে:  “তখন সকলে জিজ্ঞাসা করলেন, “তাহলে তুমি (ঈসা) কি আল্লাহ্‌র পুত্র (ইব্‌নুল্লাহ্‌)?”  তিনি তাদের বললেন, “আপনারা ঠিকই বলছেন যে, আমিই সে-ই।” (লূক ২২:৭০)  ঈসা কেন এই কথা বলেছেন এবং এর আসল অর্থ কি তা জানুন।

সেই সাক্ষ্য এই যে, আল্লাহ্‌ আমাদের অনন্ত জীবন দিয়েছেন এবং সেই জীবন তাঁর পুত্রের মধ্যে আছে।
(ইঞ্জিল শরীফ: ১ ইউহোন্না ৫:১১)

কেন খ্রীষ্টান লোকেরা ১০০% নিশ্চিত যে তারা বেহেশতে যাবে?

১। ঈসা খ্রিস্টানদের আল্লাহ্‌র সাথে পূর্ণ শান্তি দিয়েছেন।তাদের আর ভয় নেই।
২।  ঈসা খ্রিস্টানদের গুনাহে্‌র দোষ এবং ক্ষমতা থেকে মুক্ত করেছেন।
৩। খ্রিষ্টান লোকেরা তাদের অন্তরে পাক-রূহ্‌কে (আল্লাহ্‌র-রূহ্‌কে) পেয়েছে।

ঈসা বললেন, "আমিই পুনরুত্থান ও জীবন। যে আমার উপর ঈমান আনে সে মরলেও জীবিত হবে।
(ইঞ্জিল শরীফ: ইউহোন্না ১১:২৫)
ঈসার ক্রুশে মারা গেছেন তার প্রমাণ কি?
১।  ইঞ্জিল শরীফ বহুবার সাক্ষ্য দিয়েছে যে ঈসা ক্রুশে মৃত্যুবরণ করেছেন।
২।  ঈসা তাঁর মৃত্যুর ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন।
৩। নবিরা ঈসার মৃত্যুর ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন।
৪।  ঈসার সময়ে রোমীয় সরকার নিশ্চিত করেছিল যে ঈসা ক্রুশে মারা গেছেন।
সেই সময় থেকে ঈসা তাঁর সাহাবীদের জানতে লাগলেন যে, তাঁকে জেরুজালেমে যেতে হবে এবং বৃদ্ধ নেতাদের, প্রধান ইমামদের ও আলেমদের হাতে অনেক দুঃখভোগ করতে হবে। পরে তাঁকে হত্যা করা হবে এবং তৃতীয় দিনে মৃত্যু য়েকে  জীবিত হয়ে উঠতে হবে।
(ইঞ্জিল শরীফ: মথি ১৬:২১)
আত্মিক জীবনের জন্য আপনার পিপাসা পায়?

ঈসা আপনাকে ডাকছেন।

 ঈসা দাঁড়িয়ে জোরে জোরে বললেন, “কারও যদি পিপাসা পায় তবে সে আমার কাছে এসে পানি খেয়ে যাক। যে আমার উপর ঈমান আনে, পাক-কিতাবের কথামত তার দিল থেকে জীবন্ত পানির নদী বইতে থাকবে।”  পাক-রূহের বিষয়ে ঈসা এই কথা বললেন।
ইঞ্জিল কি পরিবর্তন করা হয়েছে?

আল্লাহ্‌ ইঞ্জিল শরীফ দিয়েছেন। কেউ আল্লাহ্‌র কালাম পরিবর্তন করতে পারে না।

কোরআন বলে:

আপনার প্রতিপালকের বাক্য পূর্ণ সত্য ও সুষম। তাঁর বাক্যের কোন পরিবর্তনকারী নেই। তিনিই শ্রবণকারী, মহাজ্ঞানী। (সূরা ৬:১১৫)

আমি তাঁকে (ঈসাকে) ইঞ্জিল প্রদান করেছি। 

এতে হেদায়াত (পরিচালনা) ও আলো রয়েছে। (সূরা ৫:৪৬)

ঈসা বললেন:

“আমি তোমাদের যে কথাগুলো বলছি তা রূহানী জীবন দান করে।” 

Bible 1.jpg..tiff
bottom of page